আবদুল মালিক ইবনু মারওয়ান : লেখক ড. আলী মুহাম্মদ আস-সাল্লাবী | Abdul Malik Ibnu Marwan

  • বই : আবদুল মালিক ইবনু মারওয়ান
  • লেখক : ড. আলী মুহাম্মদ আস-সাল্লাবী
  • প্রকাশনী : কালান্তর প্রকাশনী
  • বিষয় : ইতিহাস ও ঐতিহ্য, ইসলামী ব্যক্তিত্ব, ইসলামি ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  • অনুবাদক : আবু আব্দুল্লাহ আহমদ, হামেদ বিন ফরিদ
  • সম্পাদক : সালমান মোহাম্মদ
  • পৃষ্ঠা : 344, কভার : হার্ড কভার
  • আইএসবিএন : 9789849671282, ভাষা : বাংলা

খিলাফতে রাশিদার পর অনেক বছর ধরে বৃহত্তর ইসলামি সাম্রাজ্যের নেতৃত্ব দিয়েছেন বনু উমাইয়ার শাসকরা। বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি ‘উমাইয়া খিলাফতের ইতিহাস’ সিরিজের তৃতীয় খণ্ড। এই খণ্ডে আবদুল মালিক ইবনু মারওয়ানের পরিচিতি, তাঁর পিতা মারওয়ানের ইনতিকালের পর উমাইয়া নেতৃত্ব কীভাবে তাঁর হাতে সুসংহত হয়েছিল, আবদুল্লাহ ইবনু জুবায়েরের সঙ্গে তাঁর সংঘাত, রাজ্যের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির ভিত কীভাবে তাঁর নিপুণ দক্ষতায় সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সংঘাত-মোকাবিলায় তাঁর সামরিক কৌশল ও প্রতিরক্ষা-বিন্যাস কেমন ছিল ইত্যাদি আলোচনা করা হয়েছে। 

এ ছাড়া বিভিন্ন যুদ্ধ, যুদ্ধে বিজয়, খারিজিসহ নানা বিদ্রোহ দমনের বিস্তারিত আলোচনা স্থান পেয়েছে।তাঁর আমলের রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিভাগসমূহ, শাসনব্যবস্থায় আরবিকরণ এবং প্রাদেশিক অঞ্চল পরিচালনায় তাঁর কূটনৈতিক দক্ষতা সম্পর্কে করা হয়েছে বিশদ আলোচনা। বলতে গেলে বাদ যায়নি তাঁর জীবন ও শাসনের কোনো দিকই। আঁকা হয়েছে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী হাজ্জাজ ইবনু ইউসুফসহ কয়েকজনের জীবনচিত্র। 

তাঁর ও তাঁর দুই ছেলে ওয়ালিদ ও সুলায়মানের আমলে সংঘটিত ইসলামি বিজয়াভিযানগুলোর আলোচনাও আছে এতে। আছে তাঁর আমলের পৃথিবীখ্যাত সেনাপতি তারিক ইবনু জিয়াদের স্পেন বিজয় এবং মুহাম্মাদ ইবনু কাসিমের সিন্ধু বিজয়ের উপখ্যান।

সকল প্রশংসা আল্লাহ তাআলার। আমরা তাঁর প্রশংসা করি, তাঁর কাছেই সাহায্য ও ক্ষমা চাই অন্তরের কুমন্ত্রণা ও মন্দকাজ থেকে। তিনি যাকে পথ দেখান, তাকে কেউ পথভ্রষ্ট করতে পারে না; আর যাকে পথভ্রষ্ট করেন, কেউ তাকে পথপ্রদর্শন করতে পারে না। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। তিনি একক ও অংশীদারহীন। আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি, মুহাম্মাদ আল্লাহর বান্দা ও রাসুল। আল্লাহ বলেন,

ইমানদারগণ, আল্লাহকে যেভাবে ভয় করা উচিত, ঠিক সেভাবে ভয় করতে থাকো এবং অবশ্যই মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না। (সুরা আলে ইমরান : ১০২/

তিনি আরও বলেন,

হে মানবমণ্ডলী, তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় করো, যিনি তোমাদের এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তাঁর থেকে তাঁর সঙ্গিনীকে সৃষ্টি করেছেন; আর বিস্তার করেছেন তাঁদের দুজন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী। আল্লাহকে ভয় করো, যাঁর নামে তোমরা একে অপরের কাছে চেয়ে থাকো এবং রক্ত-সম্পর্কিত আত্মীয়দের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করো। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ওপর পর্যবেক্ষক। [সুরা নিসা : ১

অন্যত্র বলা হয়েছে,

মুমিনগণ, আল্লাহকে ভয় করো এবং সঠিক কথা বলো। তিনি তোমাদের আমল-আচরণ সংশোধন করবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করবেন। যে-কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্য করবে, সে অবশ্যই মহাসাফল্য অর্জন করবে। [সুরা আহজাব : ৭০-৭১

হে আমার প্রতিপালক, সব প্রশংসা আপনার জন্য, যা আপনার মহান সত্তা ও মহাশক্তির উপযোগী। সব প্রশংসা আপনার জন্যই, আপনার সন্তুষ্টি লাভ করা পর্যন্ত; সন্তুষ্টির সময় এবং সন্তুষ্টিপরবর্তী সময়ও। আপনার মাহাত্ম্যের উপযুক্ত সব প্রশংসাই আপনার জন্য। সব স্তুতিবাক্যও আপনার জন্যই নিবেদিত, যা আপনার বড়ত্বের উপযুক্ত। তাবৎ

আবদুল মালিক ইবনু মারওয়ান মহিমা-গৌরবও আপনার জন্য, যা আপনার গৌরব ও বড়ত্বের যোগ্য।

খিলাফতে রাশিদার পর অনেক বছর ধরে বৃহত্তর ইসলামি সাম্রাজ্যের নেতৃত্ব দিয়েছেন। বনু উমাইয়ার শাসকরা। বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি আমার রচিত উমাইয়া খিলাফতের তৃতীয় অংশ। এই খণ্ডে আবদুল মালিক ইবনু মারওয়ানের পরিচিতি, তাঁর নাম, বংশধারা, উপনাম ও জীবনের খণ্ডচিত্র নিয়ে আলোচনা করেছি। পাঠকের সামনে ইনসাফের সঙ্গে তুলে ধরেছি পিতা মারওয়ানের ইনতিকালের পরে উমাইয়া নেতৃত্ব কীভাবে আবদুল মালিকের হাতে সুসংহত হয়েছিল, রাজ্যের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির ভিত কীভাবে তাঁর নিপুণ দক্ষতায় সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সংঘাত মোকাবিলায় আবদুল মালিকের সামরিক কৌশল ও প্রতিরক্ষা-বিন্যাস কেমন ছিল— যার মাধ্যমে তিনি বৈধ খলিফা আবদুল্লাহ ইবনু জুবায়ের, তাওয়াবিনদের (অনুশোচনাকারী) আন্দোলন, আইনুল ওয়ারদার যুদ্ধ, মুখতার ইবনু আবু উবায়েদ সাকাফির ও আমর ইবনু সায়িদ ইবনুল আসের বিদ্রোহ দমনসহ মুসআব ইবনু জুবায়েরকে হত্যা করে ইরাকের দখলদারত্ব বাগিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছিলেন।

এতে আরও স্থান পেয়েছে— খারিজিদের সঙ্গে আবদুল মালিকের সংঘর্ষের রূপ প্রতিরূপ কেমন ছিল, আজারিকা খারিজিদের দমনে মুহাল্লাব ইবনু আবু সুফরার ভূমিকা কী ছিল, সুফরিয়া খারিজিদের মোকাবিলায় উমাইয়া সরকার কী কী উপায় - উপকরণ অবলম্বন করেছিলেন। খারিজিদের প্রথমসারির কয়েকজন ব্যক্তি কাতারি ইবনুল ফুজাআ ও ইমরান ইবনু হাত্তানের জীবনগাথা ও তাদের আলোচিত কিছু কবিতাও এতে স্থান পেয়েছে। এ গ্রন্থ থেকে জানা যাবে – আবদুল মালিকের আমলে খারিজিদের পতনের কারণসমূহ কী কী, আবদুর রাহমান ইবনুল আশআসের বিদ্রোহের পর্যালোচনা, বিদ্রোহের কার্যকারণ, আলিমদের অবস্থান এবং ইবনুল আশআসের আন্দোলন ব্যর্থতায় পর্যবসিত হওয়ার কারণসমূহ।

আরও বর্ণনা করেছি সাম্রাজ্যের অখণ্ডতা রক্ষা, সুদৃঢ়করণ, অভ্যন্তরীণ কোন্দল-বিদ্রোহ নিরোধ ও প্রশাসনিক সংস্কারকল্পে আবদুল মালিকের গৃহীত পদক্ষেপগুলো কী ছিল। পাঠক জানতে পারবেন তাঁর আমলে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি বিভাগ — দলিল-দস্তাবেজ ও নথিপত্র সংরক্ষণের জন্য ‘দিওয়ানুর রাসায়িল, রাজস্ব-দান-অনুদান ও ডাকবিভাগ সম্পর্কে। জানতে পারবেন শাসনব্যবস্থায় আরবিকরণ, অফিস-আদালতের সরকারি দলিল-পত্রাদি লিখনে আরবি ভাষার প্রচলনে আবদুল মালিকের ভূমিকা, এর নেপথ্য কারণ, কাঙ্ক্ষিত ফলাফল ও প্রাদেশিক অঞ্চল পরিচালনায় তাঁর কূটনৈতিক দক্ষতা সম্পর্কে।

এ গ্রন্থে আমি দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছি সাম্রাজ্যের প্রশাসনিক শান্তি-শৃঙ্খলা ও সুষ্ঠু পরিচালনার নিমিত্তে গৃহীত আবদুল মালিকের ব্যাপক পরিকল্পনাসমূহের ওপর। যেমন: শুরাপদ্ধতি, শামবাসীর ওপর অত্যধিক নির্ভরশীলতা, প্রশাসনিক প্রতিটি বিভাগে উপযুক্ত লোকবল নিয়োগ, প্রাদেশিক শাসনকর্তাদের খবরাখবরের নিয়মিত তদারকি, সরকারি পদে আত্মীয়দের প্রাধান্যদান, গোত্রীয় ভারসাম্য বজায় রাখা, আহলে কিতাবের প্রতি উদারতা প্রদর্শন, সমাজের মান্যবর ও বিশিষ্টজনদের প্রতি শ্রদ্ধা-সম্মান নিবেদন এবং নির্দিষ্ট সীমা অতিক্রম করলে প্রশাসকদের কঠোর নজরদারিতে রাখা প্রভৃতি বিষয়।

আলোকপাত করেছি আবদুল মালিকের অধিক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী হাজ্জাজ ইবনু ইউসুফের জীবনচিত্র— তাঁর আমলের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা, কৃষি ও শিল্পখাতের ইতিহাস নিয়ে। আরবি ইসলামি মুদ্রা প্রচলনে আবদুল মালিকের অবদান, স্থাপত্যশিল্প, বিচারব্যবস্থা ও পুলিশ-প্রশাসনকে ঢেলে সাজানোতে তাঁর অসাধারণ কৃতিত্ব এবং আলিমসমাজ, জ্ঞানী-গুণী ও কবি-সাহিত্যিকদের পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানের সেই নির্মল উপাখ্যানের নিপুণ চিত্রায়ণ করেছি।

এ গ্রন্থে পূর্ণাঙ্গ একটি পরিচ্ছেদে থাকবে আবদুল মালিক এবং তাঁর দুই ছেলে ওয়ালিদ ও সুলায়মানের আমলে সংঘটিত ইসলামি বিজয়াভিযানগুলোর আলোচনা। যেখানে পাঠক দেখতে পাবেন, একটি অভিযানের সঙ্গে অন্য অভিযান কেমন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। পাঠকের সুবিধার্তে বিজয়াভিযানগুলোর কতিপয় ফলাফল, লব্ধ শিক্ষা ও উপদেশ আমি তুলে ধরেছি। যেমন : বিজিত রাজ্যগুলোতে ইসলামের বিস্তার, দাওয়াতের বৈশ্বিক পরিবেশ তৈরি, অমুসলিমদের সঙ্গে মুসলিমদের উদারনৈতিক আচরণ এবং যেমন : রাষ্ট্রের সর্বক্ষেত্রে আরবিকরণের সংস্কারের ফলে আরবি গোত্রগুলোর বিজিত অঞ্চলে হিজরত, প্রশাসনিক সব ক্ষেত্রে আরবির ব্যবহার নিশ্চিত এবং ইসলামি সভ্যতার শ্রেষ্ঠত্বলাভ...।

এ গ্রন্থে আমি আলোকপাত করেছি ছেলে ওয়ালিদ, এরপর ছেলে সুলায়মানের জন্য সিংহাসনের উত্তরাধিকার নিশ্চিতকরণে আবদুল মালিকের তৎপরতা সম্পর্কে। এ বিষয়ে মহান আলিম সায়িদ ইবনুল মুসাইয়িবের অবস্থান এবং এর জন্য তাঁকে শাসকগোষ্ঠীর যে রোষের শিকার হতে হয়েছিল, তার আলোচনাও এখানে ঠাঁই পেয়েছে। বিবরণ এসেছে মৃত্যুকালে আবদুল মালিক তাঁর ছেলে ওয়ালিদ ও অন্য সন্তানদের যে অসিয়ত করেছিলেন, সে বিষয়েও।

আবদুল মালিক ইবনু মারওয়ানের আলোচনার ইতি টেনে আমি শুরু করেছি ওয়ালিদ ইবনু আবদুল মালিকের ইতিহাস-আলোচনা। তিনি কীভাবে খিলাফত লাভ করলেন, তাঁর আমলে নাগরিক ও মানবিক উন্নয়নমূলক গুরুত্বপূর্ণ কর্মযজ্ঞ – যথা : মসজিদে নববি সম্প্রসারণ, মসজিদে উমাবি নির্মাণ, হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা, অভাবীদের রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান, রাস্তাঘাট উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেছি। সঙ্গে ওয়ালিদের সহধর্মিণী উম্মুল বানিনের আলোকিত জীবনী, তাঁর আল্লাহভীতি, বদান্যতা ও মহানুভবতা বিষয়েও আলোচনা পেশ করেছি। উম্মুল বানিনকে নিয়ে প্রসিদ্ধ কবি ওয়াজ্জাহ ইয়ামেনি কর্তৃক রচিত বানোয়াটি মিথ্যাচার থেকে সতর্ক করেছি। এ ছাড়া এই প্রখ্যাত তাবিয়ি মহীয়সীকে নিয়ে ইতিহাসের গ্রন্থাদিতে প্রচারিত মিথ্যা গালগল্প বিষয়েও সজাগ করেছি।

সব শেষে আমি সুলায়মান ইবনু আবদুল মালিক ও তাঁর জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্রনীতি, শুরা-ধারণা, গভর্নর নির্বাচনের নীতি, বিরোধীদলসমূহের ব্যাপারে রাষ্ট্রনীতি, আলিম ও বিশিষ্টজনের সঙ্গে বিশেষত উমর ইবনু আবদুল আজিজ ও রাজা ইবনু হাইওয়াহর সঙ্গে তাঁর সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বিষয়ে বর্ণনা করেছি। সুলায়মানকে ‘অতিভোজী' আখ্যা দিয়ে তাঁর ব্যক্তিত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করার প্রয়াস চালানো কতিপয় দুষ্কৃত ইতিহাসবিদের খণ্ডন করেছি। এরপর উমর ইবনু আবদুল আজিজকে খিলাফতের মসনদে অধিষ্ঠিত করার নেপথ্যে রাজা ইবনু হাইওয়াহর অসামান্য ভূমিকার কথা তুলে ধরেছি।

শুরু ও শেষে সব প্রশংসা তাঁর জন্যই— তিনি আমার প্রতি অনুগ্রহ করেছেন। তাঁর সুন্দর নাম ও গুণের অসিলায় প্রার্থনা করছি, তিনি যেন আমার এ কাজগুলো একমাত্র তাঁর জন্যই কবুল করেন এবং তাঁর বান্দাদের জন্য উপকারী প্রমাণিত করেন, যেন গ্রন্থটির প্রতিটি বাক্যের বিনিময়ে উত্তম প্রতিদান আমি আমার পুণ্যের পাল্লায় পেয়ে যাই। এ কাজে যে-সকল ভাই আমাকে সহযোগিতা করেছেন, আল্লাহ যেন তাঁদেরও উত্তম প্রতিদান দেন। এ গ্রন্থের প্রতিটি পাঠক ও মুসলমান ভাইয়ের কাছে আবেদন, তাঁদের দুআয় যেন আমাকে ভুলে না যান।

হে আমার পালনকর্তা, আপনি আমাকে সামর্থ্য দিন, যাতে আমি আপনার সেই নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি, যা আপনি আমাকে ও আমার পিতা-মাতাকে দান করেছেন এবং যাতে আমি আপনার পছন্দনীয় সৎকাজ করতে পারি এবং আমাকে নিজ অনুগ্রহে আপনার সৎকর্মপরায়ণ বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করুন। [সুরা নামল : ১৯

আল্লাহ, আমি আপনার পবিত্রতা ও প্রশংসা জ্ঞাপন করছি। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আপনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। আমি আপনার কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করছি এবং আপনার কাছেই তাওবা করছি। আর আমাদের শেষকথা—সব প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য।

মহান রবের ক্ষমার ভিখারি আলি মুহাম্মাদ আস সাল্লাবি


Tags : bangla tutorial,bangla current affairs,rgj bangla,how to convert word to pdf bangla,pdf,word to pdf,bangla book pdf,hs bangla mcq pdf,hs bangla saq pdf,bangla word to pdf,ms word to pdf bangla,bangla question pdf,bangla pdf book download,quran shikkha bangla pdf,bangla movie,crate pdf file in bangla,bangla cartoon,how to make pdf file bangla,pdf convert bangla tutorial,bangla book pdf free download,bangla,bangla word file to pdf converter, bangla pdf book download,bangla book pdf free download,pdf,bangla book pdf,bangla,bangla tutorial,bangla current affairs,hs bengali question paper 2022 pdf download,class 11 bengali question 2022 pdf download,how to download bangla book pdf free,r s agarwal gs bangla pdf download exam guruji,r s agarwal general science bangla pdf download,how to convert word to pdf bangla,free download,how to download free pdf bangla and english book,download bangla board boi

Next Post Previous Post