মাথা ব্যাথা হলে কি ওষুধ খাব | মাথা ব্যথা কমানোর উপায়

অনেকে গুগলে সার্চ করে থাকেন অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কমানোর উপায়, মাথা ব্যাথা কমানোর ঘরোয়া উপায়  ও মাথা ব্যথা হলে কি ওষুধ খাবেন । আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি মাথা ব্যাথা কমানোর ঘরোয়া উপায় এবং ঔষধিক উপায় । তবে অবশ্যই ঘন ঘন মাথা ব্যথা হলে বা ওষুধ খাবার পরও যদি মাথাব্যথা না কমে তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন ।


আরো পড়ুন - অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান

আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স দাম কত বাংলাদেশে

রাফি নামের অর্থ কি জানতে চান

রবি সিম কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা কিভাবে জানবো 

রবি ইন্টারনেট অফার কিভাবে দেখে





মাথা ব্যাথা হলে কি ওষুধ খাব | মাথা ব্যথা কমানোর উপায়


 মাথা ব্যাথা হলে কি ওষুধ খাব

মাথাব্যথার কারণ এবং তীব্রতার উপর নির্ভর করে ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে বা নাও পারে। সাধারণত, মাথাব্যথার জন্য ব্যথানাশক ওষুধ, যেমন প্যারাসিটামল, আইবুপ্রোফেন, বা অ্যাসপিরিন খাওয়া যেতে পারে। তবে, নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত:


  • মাথাব্যথার সাথে বমি বমি ভাব, বমি, জ্বর, বা অন্যান্য গুরুতর লক্ষণ থাকে।
  • মাথাব্যথা নতুন বা আগের থেকে আলাদা।
  • মাথাব্যথা নিয়মিত হয় বা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
  • মাথাব্যথার সাথে চোখের সমস্যা, কথা বলার সমস্যা, বা চলাচলের সমস্যা থাকে।

মাথাব্যথার জন্য সাধারণত ব্যবহৃত ওষুধগুলি


অ্যাসিটামিনোফেন (টাইলেনোল): এটি একটি সাধারণ ওষুধ যা মাথাব্যথা, সর্দি-কাশি, এবং জ্বর কমাতে ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত নিরাপদ এবং সহনশীল।

আইবুপ্রোফেন (অ্যাডভিল, নর্ভো): এটি একটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ওষুধ যা মাথাব্যথা, পেশী ব্যথা, এবং জ্বর কমাতে ব্যবহৃত হয়। এটি অ্যাসিটামিনোফেনের চেয়ে বেশি কার্যকর হতে পারে, তবে এটি পেটে গ্যাস্ট্রিক আলসারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

অ্যাসপিরিন: এটি একটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ওষুধ যা মাথাব্যথা, পেশী ব্যথা, এবং জ্বর কমাতে ব্যবহৃত হয়। এটি আইবুপ্রোফেনের মতোই কার্যকর, তবে এটি অ্যাসিটামিনোফেনের চেয়ে বেশি গ্যাস্ট্রিক আলসারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

ওভার-দ্য-কাউন্টার ট্রিপটানস: এগুলি বিশেষভাবে মাইগ্রেন ব্যথার জন্য ডিজাইন করা ওষুধ। এগুলি মাইগ্রেন ব্যথার লক্ষণগুলি, যেমন মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, এবং আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা কমাতে সাহায্য করে।

প্রেসক্রিপশন ট্রিপটানস: এগুলি ওভার-দ্য-কাউন্টার ট্রিপটানগুলির চেয়ে শক্তিশালী হতে পারে।

অন্যান্য প্রেসক্রিপশন ওষুধ: মাথাব্যথার অন্যান্য কারণগুলির জন্য অন্যান্য প্রেসক্রিপশন ওষুধ প্রয়োজন হতে পারে, যেমন:

অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টস: মাইগ্রেন প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।

বেটা-ব্লকার: মাইগ্রেন প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।

কার্বামাজেপাইন: ক্লাস্টার মাথাব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

অক্সকারবাজিপাইন: ক্লাস্টার মাথাব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

মাথাব্যথার জন্য ওষুধ খাওয়ার আগে, আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার আপনার মাথাব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং আপনার জন্য সঠিক ওষুধ নির্বাচন করতে সাহায্য করতে পারেন।


মাথা ব্যাথা হলে কি ওষুধ খাব | মাথা ব্যথা কমানোর উপায়

মাথা ব্যথা কমানোর উপায়

মাথাব্যথার কারণ এবং তীব্রতার উপর নির্ভর করে মাথাব্যথা কমানোর বিভিন্ন উপায় রয়েছে। কিছু সাধারণ উপায় হল:

ওষুধ খাওয়া: ব্যথানাশক ওষুধ, যেমন প্যারাসিটামল, আইবুপ্রোফেন, বা অ্যাসপিরিন, মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। মাইগ্রেন ব্যথার জন্য, ওভার-দ্য-কাউন্টার ট্রিপটানস বা প্রেসক্রিপশন ট্রিপটানস ব্যবহার করা যেতে পারে।

ঘুমানো: ঘুম মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। যদি আপনি ঘুমাতে না পারেন, তাহলে অন্ধকার, শান্ত ঘরে বিশ্রাম নিন।

ঠান্ডা বা গরম সংকোচন: ঠান্ডা বা গরম সংকোচন মাথাব্যথার ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। ঠান্ডা সংকোচনগুলির জন্য, একটি ঠান্ডা তোয়ালে বা বরফের প্যাক আক্রান্ত এলাকায় 15-20 মিনিটের জন্য প্রয়োগ করুন। গরম সংকোচনগুলির জন্য, একটি গরম তোয়ালে বা গরম প্যাড আক্রান্ত এলাকায় 15-20 মিনিটের জন্য প্রয়োগ করুন।

ম্যাসাজ: মাথাব্যথার ব্যথা কমাতে ম্যাসাজ সাহায্য করতে পারে। আপনার কপাল, ঘাড়, এবং কাঁধে হালকাভাবে ম্যাসাজ করুন।

ব্যায়াম: হালকা ব্যায়াম মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। তবে, যদি আপনার মাথাব্যথার সাথে বমি বমি ভাব বা বমি হয়, তাহলে ব্যায়াম করবেন না।

পর্যাপ্ত তরল পান করা: ডিহাইড্রেশন মাথাব্যথার একটি কারণ হতে পারে। পর্যাপ্ত তরল পান করে, আপনি মাথাব্যথার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারেন।

ধূমপান এবং অ্যালকোহল এড়ানো: ধূমপান এবং অ্যালকোহল মাথাব্যথার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।


মাথাব্যথা প্রতিরোধে, নিম্নলিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করুন:


নিয়মিত ঘুমানো: প্রতি রাতে 7-8 ঘন্টা ঘুমান।

পর্যাপ্ত তরল পান করা: প্রতিদিন 8-10 গ্লাস পানি পান করুন।

ধূমপান এবং অ্যালকোহল এড়ানো: ধূমপান এবং অ্যালকোহল মাথাব্যথার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

নিয়মিত ব্যায়াম করা: হালকা ব্যায়াম মাথাব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।

মানসিক চাপ কমানো: মানসিক চাপ মাথাব্যথার একটি কারণ হতে পারে। মানসিক চাপ মোকাবেলায় স্বাস্থ্যকর উপায় খুঁজে বের করুন, যেমন যোগব্যায়াম, ধ্যান, বা কাউন্সেলিং।


আপনার যদি নিয়মিত বা গুরুতর মাথাব্যথা হয়, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। ডাক্তার আপনার মাথাব্যথার কারণ নির্ণয় করতে এবং আপনার জন্য সঠিক চিকিত্সা পরিকল্পনা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারেন।


মাথা ব্যাথার মলমের নাম

বাংলাদেশে পাওয়া যায় এমন কিছু মাথাব্যথার মলমের নাম হল:

  1. আলকাফরেস
  2. অ্যাডভোস
  3. আর্থরোপ্যাথিক হেডেজাল
  4. ব্যাথামুক্ত
  5. ক্যাপসিকাম জেল
  6. ক্যাপিলিয়ার হেডেজাল
  7. কমপিল
  8. ইন্ডোসিল
  9. লাভন
এই মলমগুলিতে সাধারণত ক্যাপসিকাম, মেন্থল, বা অ্যাসিটামিনোফেন থাকে। ক্যাপসিকাম একটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান যা ব্যথা এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। মেন্থল একটি ঠান্ডা-প্রভাবক উপাদান যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। অ্যাসিটামিনোফেন একটি ব্যথানাশক উপাদান যা মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

মাথাব্যথার মলম ব্যবহারের আগে, প্যাকেটের গায়ে লেখা নির্দেশাবলী ভালোভাবে পড়ুন। মলমটি প্রয়োগের আগে, আপনার হাত ধুয়ে নিন এবং আক্রান্ত এলাকায় মলমটি পাতলা করে প্রয়োগ করুন। মলমটি প্রয়োগ করার পরে, আপনার হাত ধুয়ে ফেলুন।

মাথাব্যথার মলম ব্যবহারের সময়, নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখবেন:

  • মলমটি শুধুমাত্র বাহ্যিকভাবে ব্যবহার করা উচিত।
  • মলমটি চোখ, মুখ, বা নাকের সাথে যোগাযোগ এড়ান।
  • যদি মলমটি আপনার চোখ, মুখ, বা নাকের সাথে যোগাযোগ করে, তাহলে প্রচুর পরিমাণে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
  • যদি আপনার কোনও অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হয়, তাহলে মলম ব্যবহার বন্ধ করুন এবং একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

মাথাব্যথার মলমগুলি মাঝারি মাথাব্যথার জন্য কার্যকর হতে পারে। তবে, যদি আপনার মাথাব্যথা তীব্র হয় বা নিয়মিত হয়, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

জ্বর মাথা ব্যাথার ঔষধের নাম

জ্বর এবং মাথাব্যথার জন্য ব্যবহৃত সাধারণ ওষুধগুলি হল:

প্যারাসিটামল (Paracetamol): এটি একটি নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ (NSAID) যা জ্বর এবং ব্যথা উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে পানাডল, প্যারাসিটামল, এবং টাইলেনল।

আইবুপ্রোফেন (Ibuprofen): এটি আরেকটি NSAID যা জ্বর এবং ব্যথা উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে অ্যাডভিল, মর্টিন, এবং নেপ্রোফেন।

অ্যাসিটামিনোফেন এবং আইবুপ্রোফেন (Acetaminophen and Ibuprofen): এই দুটি ওষুধ একসাথে মিশিয়ে তৈরি একটি ওষুধ যা জ্বর এবং ব্যথা উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে অ্যাডভিল টু-ইন-ওয়ান এবং মর্টিন ডবল অ্যাকশন।

এই ওষুধগুলি সাধারণত মুখের মাধ্যমে ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, বা সাসপেনশন হিসাবে নেওয়া হয়। সেবন করার আগে, ওষুধের লেবেলটি সাবধানে পড়ুন এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।

জ্বর এবং মাথাব্যথার জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকারও কার্যকর হতে পারে। এগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া
  • তরল পান করা
  • ঠান্ডা জলে স্নান করা বা ঠান্ডা ভেজা কাপড় দিয়ে মাথায় ঠান্ডা সেঁকানো
  • অ্যাসপিরিন বা আইবুপ্রোফেন দিয়ে ব্যথা উপশম করা

জ্বর এবং মাথাব্যথা যদি গুরুতর হয় বা 24 ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে থাকে তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

সর্দি ও মাথা ব্যাথার ঔষধ নাম

সর্দি ও মাথাব্যথার জন্য ব্যবহৃত সাধারণ ওষুধগুলি হল:

প্যারাসিটামল (Paracetamol): এটি একটি নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ (NSAID) যা জ্বর এবং ব্যথা উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে পানাডল, প্যারাসিটামল, এবং টাইলেনল।

আইবুপ্রোফেন (Ibuprofen): এটি আরেকটি NSAID যা জ্বর এবং ব্যথা উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে অ্যাডভিল, মর্টিন, এবং নেপ্রোফেন।

অ্যাসিটামিনোফেন এবং আইবুপ্রোফেন (Acetaminophen and Ibuprofen): এই দুটি ওষুধ একসাথে মিশিয়ে তৈরি একটি ওষুধ যা জ্বর এবং ব্যথা উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে অ্যাডভিল টু-ইন-ওয়ান এবং মর্টিন ডবল অ্যাকশন।

ডেক্সট্রোমেটোরফ্যান (Dextromethorphan): এটি একটি কাশি নিরোধক যা কাশি উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে রোবিটাসিন এবং বেনেড্রিল ডিএম।

অক্সিমেটাজোলিন (Oxymetazoline): এটি একটি নাকের স্প্রে যা নাকের নালীগুলিকে সঙ্কুচিত করে এবং নাক বন্ধ হওয়া উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে অক্সট্রিম এবং অক্সিক্লিন।

ফেনিলিফ্রিন (Phenylephrine): এটি একটি নাকের ড্রপ যা নাকের নালীগুলিকে সঙ্কুচিত করে এবং নাক বন্ধ হওয়া উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে ড্রিপ-নাস এবং ডেক্সট্রোমেথিড্রিন/ফেনিলিফ্রিন।

এই ওষুধগুলি সাধারণত মুখের মাধ্যমে ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, সাসপেনশন, বা ড্রপ হিসাবে নেওয়া হয়। সেবন করার আগে, ওষুধের লেবেলটি সাবধানে পড়ুন এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন।

সর্দি ও মাথাব্যথার জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকারও কার্যকর হতে পারে। এগুলির মধ্যে রয়েছে:

  1. পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া
  2. তরল পান করা
  3. গরম তরল পান করা
  4. গরম সেঁকানো
  5. লবণজল দিয়ে নাক পরিষ্কার করা

সর্দি ও মাথাব্যথা যদি গুরুতর হয় বা 24 ঘন্টারও বেশি সময় ধরে থাকে তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

বাংলাদেশে সর্দি ও মাথাব্যথার জন্য ব্যবহৃত কিছু জনপ্রিয় ওষুধের ব্র্যান্ডের নামগুলি হল:

  • পানাডল
  • টাইলেনল
  • অ্যাডভিল
  • মর্টিন
  • রোবিটাসিন
  • বেনেড্রিল ডিএম
  • অক্সট্রিম
  • অক্সিক্লিন
  • ড্রিপ-নাস
  • ডেক্সট্রোমেথিড্রিন/ফেনিলিফ্রিন

আপনি যদি এই ওষুধগুলির মধ্যে কোনওটি গ্রহণ করেন তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির জন্য সতর্কতা অবলম্বন করুন। যদি আপনার কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় তবে ওষুধ নেওয়া বন্ধ করুন এবং একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

তীব্র মাথা ব্যাথার ঔষধ



তীব্র মাথাব্যথার জন্য ব্যবহৃত সাধারণ ওষুধগুলি হল:

অ্যাসিটামিনোফেন (Paracetamol): এটি একটি নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ (NSAID) যা জ্বর এবং ব্যথা উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে পানাডল, প্যারাসিটামল, এবং টাইলেনল।

আইবুপ্রোফেন (Ibuprofen): এটি আরেকটি NSAID যা জ্বর এবং ব্যথা উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে অ্যাডভিল, মর্টিন, এবং নেপ্রোফেন।

অ্যাসিটামিনোফেন এবং আইবুপ্রোফেন (Acetaminophen and Ibuprofen): এই দুটি ওষুধ একসাথে মিশিয়ে তৈরি একটি ওষুধ যা জ্বর এবং ব্যথা উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে অ্যাডভিল টু-ইন-ওয়ান এবং মর্টিন ডবল অ্যাকশন।

ট্রিপটান (Triptan): এটি একটি ওষুধ যা মাইগ্রেন মাথাব্যথা উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে ইমিট্রিপ্টাইন (সার্টিজ), সুমাট্রিপ্টাইন (ইমিকস), এবং ফেক্সোট্রিপটাইন (রেল্যাপ্ট).

এরগোট অ্যালকালয়েড (Ergot alkaloid): এটি একটি ওষুধ যা মাইগ্রেন মাথাব্যথা উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে ক্যাফেইন এবং ইরগোটামাইন (কাফেগেট), এবং ডিহিড্রোইরগোটামাইন (ডিহিড্রোওয়ার্ফারিন).

তীব্র মাথাব্যথার জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকারও কার্যকর হতে পারে। এগুলির মধ্যে রয়েছে:

  1. পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া
  2. তরল পান করা
  3. ঠান্ডা জলে স্নান করা বা ঠান্ডা ভেজা কাপড় দিয়ে মাথায় ঠান্ডা সেঁকানো
  4. অ্যাসপিরিন বা আইবুপ্রোফেন দিয়ে ব্যথা উপশম করা

তীব্র মাথাব্যথা যদি গুরুতর হয় বা 24 ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে থাকে তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

বাংলাদেশে তীব্র মাথাব্যথার জন্য ব্যবহৃত কিছু জনপ্রিয় ওষুধের ব্র্যান্ডের নামগুলি হল:

  • পানাডল
  • টাইলেনল
  • অ্যাডভিল
  • মর্টিন
  • ইমিট্রিপ্টাইন (সার্টিজ)
  • সুমাট্রিপ্টাইন (ইমিকস)
  • ফেক্সোট্রিপটাইন (রেল্যাপ্ট)
  • কাফেগেট
  • ডিহিড্রোওয়ার্ফারিন

আপনি যদি এই ওষুধগুলির মধ্যে কোনওটি গ্রহণ করেন তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির জন্য সতর্কতা অবলম্বন করুন। যদি আপনার কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় তবে ওষুধ নেওয়া বন্ধ করুন এবং একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

তীব্র মাথাব্যথার জন্য ওষুধ নির্বাচন করার সময়, আপনার বয়স, স্বাস্থ্যের অবস্থা, এবং অন্যান্য ওষুধের সাথে ইন্টারঅ্যাকশনগুলি বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। একজন ডাক্তার আপনাকে আপনার জন্য সেরা ওষুধটি নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারে।

মাথা ঘুরানোর ঔষধের নাম কি

মাথা ঘোরানোর জন্য ব্যবহৃত সাধারণ ওষুধগুলি হল:

ভেস্টিবুলার সিডেটিভ (Vestibular depressant): এই ওষুধগুলি ভিত্তিহীন মাথা ঘোরা এবং বমি বমি ভাব উপশম করে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে সিনারেজিন (স্টিরিলেন), এবং বিটাহিসটিন (ড্রোমিনন, ম্যাকমিটিন)।

স্টেরয়েড (Steroid): এই ওষুধগুলি কান এবং মাথার ভিতরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা মাথা ঘোরানোর কারণ হতে পারে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে ডেক্সামেথাসোন (ডেক্সট্রোমেথ্যাসোন) এবং মেথাইলপ্রেডনিসোলন (প্রেডনিসোন)।

অ্যান্টিহিস্টামিন (Antihistamine): এই ওষুধগুলি বমি বমি ভাব এবং বমি কমাতে সাহায্য করে, যা মাথা ঘোরানোর সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে ডিফেনহাইড্রামিন (বেনেড্রিল), এবং ক্লোরোফেনিরামিন (বেনডিরিল)।

অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট (Antidepressant): এই ওষুধগুলি মাইগ্রেন মাথাব্যথার সাথে সম্পর্কিত মাথা ঘোরা উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। এর ব্র্যান্ডের নামগুলির মধ্যে রয়েছে অ্যামিট্রিপটাইলিন (এলভিট্রা), এবং ট্রাইফ্লুওরোসাইট্রামিন (পারোক্সেটাইন)।

মাথা ঘোরানোর জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকারও কার্যকর হতে পারে। এগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া
  • তরল পান করা
  • ঠান্ডা জলে স্নান করা বা ঠান্ডা ভেজা কাপড় দিয়ে মাথায় ঠান্ডা সেঁকানো
  • ক্যাফিন গ্রহণ করা
  • লবণ জল পান করা

মাথা ঘোরানো যদি গুরুতর হয় বা 24 ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে থাকে তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

বাংলাদেশে মাথা ঘোরানোর জন্য ব্যবহৃত কিছু জনপ্রিয় ওষুধের ব্র্যান্ডের নামগুলি হল:

  • সিনারেজিন (স্টিরিলেন)
  • বিটাহিসটিন (ড্রোমিনন, ম্যাকমিটিন)
  • ডেক্সামেথাসোন (ডেক্সট্রোমেথ্যাসোন)
  • মেথাইলপ্রেডনিসোলন (প্রেডনিসোন)
  • ডিফেনহাইড্রামিন (বেনেড্রিল)
  • ক্লোরোফেনিরামিন (বেনডিরিল)
  • অ্যামিট্রিপটাইলিন (এলভিট্রা)
  • ট্রাইফ্লুওরোসাইট্রামিন (পারোক্সেটাইন)

আপনি যদি এই ওষুধগুলির মধ্যে কোনওটি গ্রহণ করেন তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির জন্য সতর্কতা অবলম্বন করুন। যদি আপনার কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় তবে ওষুধ নেওয়া বন্ধ করুন এবং একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

মাথা ঘোরানোর কারণ নির্ধারণ করার জন্য একজন ডাক্তার আপনার সাথে কথা বলবেন এবং আপনার শারীরিক পরীক্ষা করবেন। তারা আপনার ইতিহাস এবং লক্ষণগুলি সম্পর্কেও জিজ্ঞাসা করবে। যদি আপনার মাথা ঘোরা হয় তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এর অনেকগুলি কারণ হতে পারে এবং কিছু কারণ গুরুতর হতে পারে।


মাথা ব্যাথা কোন রোগের লক্ষণ

মাথাব্যথা বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:

  • মাইগ্রেন: মাইগ্রেন হল একটি তীব্র, প্রায়শই একপাশের মাথাব্যথা যা বমি বমি ভাব, বমি, আলোর এবং শব্দের সংবেদনশীলতা দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে।
  • টেনশন মাথাব্যথা: টেনশন মাথাব্যথা হল একটি সাধারণ, মাঝারি থেকে হালকা মাথাব্যথা যা মাথার চারপাশে চাপ বা চাপ হিসাবে অনুভূত হতে পারে।
  • ক্লাস্টার মাথাব্যথা: ক্লাস্টার মাথাব্যথা হল একটি তীব্র, একপাশের মাথাব্যথা যা মিনিট থেকে ঘন্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এগুলি প্রায়ই চোখের জল, নাক থেকে স্রাব এবং মুখের একপাশে লালভাব এবং ফোলাভাব দ্বারা আক্রান্ত হয়।
  • ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধ, যেমন কিছু ব্যথানাশক এবং স্টেরয়েড, মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
  • খাদ্যের অ্যালার্জি বা অসহিষ্ণুতা: কিছু খাবার, যেমন চকলেট, চিজ, বা অ্যালকোহল, মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
  • মানসিক চাপ: মানসিক চাপ মাথাব্যথার একটি সাধারণ কারণ।
  • অনিদ্রা: অনিদ্রা মাথাব্যথার একটি সাধারণ কারণ।
  • শব্দ বা আলোর সংবেদনশীলতা: শব্দ বা আলোর সংবেদনশীলতা মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
  • অতিরিক্ত ক্যাফিন বা অ্যালকোহল গ্রহণ: অতিরিক্ত ক্যাফিন বা অ্যালকোহল গ্রহণ মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
  • পানিশূন্যতা: পানিশূন্যতা মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।
  • জটিল স্বাস্থ্য অবস্থার লক্ষণ: মাথাব্যথা কিছু জটিল স্বাস্থ্য অবস্থার লক্ষণ হতে পারে, যেমন মস্তিষ্কের টিউমার, সাবআরাকনয়েড রক্তপাত, বা স্ট্রোক।

যদি আপনার মাথাব্যথা তীব্র হয়, 24 ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে থাকে, বা অন্যান্য লক্ষণ, যেমন জ্বর, বমি বমি ভাব, বা খিঁচুনি দ্বারা আক্রান্ত হয় তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

মাথা ব্যথা কমানোর ১০টি ঔষধের নাম

মাথা ব্যথা কমানোর জন্য অনেক ধরনের ওষুধ আছে। এর মধ্যে কিছু ওষুধ প্রেসক্রিপশন ছাড়াই পাওয়া যায়, আবার কিছু ওষুধ ডাক্তারের পরামর্শে খেতে হয়। মাথা ব্যথার ধরন অনুযায়ী ওষুধ নির্বাচন করা উচিত।

প্রেসক্রিপশন ছাড়া পাওয়া যায় এমন মাথা ব্যথার ওষুধের মধ্যে রয়েছে:

  1. অ্যাসপিরিন: এটি একটি ব্যথানাশক ওষুধ যা মাথা ব্যথা, জ্বর এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
  2. আইবুপ্রোফেন: এটিও একটি ব্যথানাশক ওষুধ যা মাথা ব্যথা, জ্বর এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
  3. নেপ্রোক্সেন: এটি একটি ব্যথানাশক ওষুধ যা মাথা ব্যথা, জ্বর এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
  4. ট্যামসুলেট: এটি একটি অ্যান্টিপাইরেটিক ওষুধ যা জ্বর কমাতে সাহায্য করে।
  5. অ্যাসিটামিনোফেন: এটি একটি ব্যথানাশক ওষুধ যা মাথা ব্যথা, জ্বর এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

ডাক্তারের পরামর্শে খেতে হয় এমন মাথা ব্যথার ওষুধের মধ্যে রয়েছে:

ট্রাইসাইক্লিক অ্যান্টিডপ্রেসেন্টস (TCAs): এটি একটি মনস্তাত্ত্বিক ওষুধ যা মাথা ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

সেরোটনিন-নরপাইনফ্রিন রিআপটেক ইনহিবিটার (SNRIs): এটি একটি মনস্তাত্ত্বিক ওষুধ যা মাথা ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

বেটা-ব্লকার: এটি একটি হৃদরোগ চিকিৎসার ওষুধ যা মাইগ্রেন মাথা ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

ক্যাফিন: এটি একটি উদ্দীপক যা মাথা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

ম্যাগনেসিয়াম: এটি একটি খনিজ যা মাথা ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

বোতোক্স ইনজেকশন: এটি একটি বিষ যা মাথা ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

মাথা ব্যথার জন্য ওষুধ খাওয়ার নিয়ম:

  • ওষুধের লেবেলটি সাবধানে পড়ুন।
  • আপনার ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খান।
  • বেশি ওষুধ খাবেন না।
  • ওষুধ খাওয়ার সময় অন্য কোনও ওষুধ খাওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

মাথা ব্যথার জন্য ওষুধ খাওয়ার ঝুঁকি:

  1. কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।
  2. ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে।

মাথা ব্যথার জন্য ওষুধ ছাড়াও কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে:

  1. পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম মাথা ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  2. পর্যাপ্ত পানি পান করুন: পর্যাপ্ত পানি পান করলে মাথা ব্যথা কমে যেতে পারে।
  3. নিয়মিত ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম মাথা ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  4. স্ট্রেস কমাতে চেষ্টা করুন: স্ট্রেস মাথা ব্যথার একটি কারণ হতে পারে। স্ট্রেস কমাতে চেষ্টা করুন।

মাথা ব্যথার জন্য কোন ওষুধ ভালো তা নির্ভর করে মাথা ব্যথার ধরন, তীব্রতা এবং রোগীর অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার উপর।

মাথা ব্যথার দোয়া

মাথা ব্যথার দোয়া:

মাথা ব্যথার জন্য অনেক দোয়া রয়েছে। এর মধ্যে একটি দোয়া হল:

اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ، أَذْهِبِ الْبَاسَ، اشْفِهِ وَأَنْتَ الشَّافِي، لاَ شِفَاءَ إِلَّا شِفَاؤُكَ، شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَمًا

উচ্চারণ:

আল্লাহুম্মা রব্বান্নাসি, আজহিবিল বা’স, ইশফিহি ওয়া আনতাশ শাফী, লা শিফাআ ইল্লা শিফাউকা, শিফাআন লা ইয়ুগাদিরু সাকামান

অর্থ:

হে মানুষের প্রতিপালক, কষ্ট দূর করুন, তাকে আরোগ্য দিন। আপনিই মহান আরোগ্যকারী। আপনার আরোগ্য ব্যতীত আর কোনো আরোগ্য নেই। এমন আরোগ্য দিন যা কোনো রোগের অবশিষ্ট রাখবে না।

এই দোয়াটি সকাল-সন্ধ্যা তিনবার পাঠ করলে মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে বিশ্বাস করা হয়।

আরেকটি দোয়া হল:

اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، وَأَذْهِبْ بِبَاسِ عَبْدِكَ، وَاشْفِهِ وَأَعِفْهُ وَأَمْنَهُ، وَارْفَعْ دَرَجَتَهُ فِي الْأَعِلِّينَ

উচ্চারণ:

আল্লাহুম্মা ছল্লি আলা মুহাম্মাদিন ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন, ওয়া আজহিবি বিবাসি আব্দিকা, ওয়াশফিহি ওয়া আ’ইফিহি ওয়া আমনাহু, ওয়ারফা’ দারাজাতহু ফিল আ’লিয়ীন।

অর্থ:

হে আল্লাহ, মুহাম্মাদ ও তাঁর পরিবারের উপর রহমত বর্ষণ করুন। আপনার বান্দার কষ্ট দূর করুন, তাকে আরোগ্য দিন, তাকে নিরাপদ রাখুন এবং তাকে আত্মরক্ষার ক্ষমতা দিন। তার মর্যাদা উচ্চতর করুন।

এই দোয়াটিও তিনবার পাঠ করলে মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বলে বিশ্বাস করা হয়।

এছাড়াও, নিম্নলিখিত দোয়াগুলিও মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পাঠ করা যেতে পারে:

  1. সুরা ফাতেহা
  2. সুরা ইয়াসিন
  3. সুরা আল-আহযাব: আয়াত ১০
  4. সুরা আল-ফাতিহা: আয়াত ১-৭
  5. সুরা আল-ফাতিহা: আয়াত ১-৫
এই দোয়াগুলি আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়ার এবং তাঁর কাছে আরোগ্য প্রার্থনা করার একটি উপায়।


আজকের এই পোস্টে মাথা ব্যথা হলে কি ওষুধ খাবেন ও  অতিরিক্ত মাথা ব্যাথা কমানোর উপায় তুলে ধরা হয়েছে । আশা করি এই পোস্টটি আপনার জন্য একটু হলেও উপকারে আসবে । তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন অতিরিক্ত মাথা ব্যাথা কখনোই ভালো না । মাথা ব্যাথা না কমলে অবশ্যই  তাৎক্ষণিকভাবে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন ।


tags: bangla natok,bangla new natok,bangla natok 2022,bangla news,natok bangla,bangla cartoon,bangla song,bangla new natok 2022,bangla news today,latest bangla news,bangla tv news,all bangla news,bangla,bangla news live,new bangla natok,bangla animation,bangla news update,bangla golpo,bangla status,bangla stores,new natok bangla 2022,bangla natok 2022 new,poster bangla natok,bangla movie,bangla funny facebook post,bangla animation golpo

Next Post Previous Post