তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও কত রাকাত
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও কত রাকাত - আজকের আইটি ওয়েব সাইটে আপনাকে স্বাগতম । আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম ও কত রাকাত ।
তাহাজ্জুদ নামাজ হলো রাতের শেষ প্রহরে ঘুম থেকে উঠে যে নামাজ পড়া হয়। এটি একটি নফল নামাজ, অর্থাৎ এটি ফরজ নয়। তবে রাসূলুল্লাহ (সা.) নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়তেন এবং সাহাবীদের তা পড়ার জন্য উৎসাহিত করতেন।
তাহাজ্জুদ নামাজের রাকাত সংখ্যা নির্দিষ্ট নয়। তবে দুই রাকাত করে চার রাকাত থেকে শুরু করে যত রাকাত ইচ্ছা পড়া যায়। ন্যূনতম চার রাকাত পড়ার পর দুই রাকাত করে যথাযথভাবে সালাম ফেরানোর মাধ্যমে নামাজ শেষ করা উচিত।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম হলো অন্যান্য নামাজের মতোই। তবে তাহাজ্জুদ নামাজে কেরাত যথাসম্ভব লম্বা করে পড়া উচিত। এছাড়াও, তাহাজ্জুদ নামাজে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা, দুআ ও ইস্তেগফার করা উচিত।
আরো পড়ুন - ফি আমানিল্লাহ অর্থ কি
অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান
আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স দাম কত বাংলাদেশে
রবি সিম কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা কিভাবে জানবো
রবি ইন্টারনেট অফার কিভাবে দেখে
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম হলো অন্যান্য নামাজের মতোই। তবে তাহাজ্জুদ নামাজে কেরাত যথাসম্ভব লম্বা করে পড়া উচিত। এছাড়াও, তাহাজ্জুদ নামাজে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা, দুআ ও ইস্তেগফার করা উচিত।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম নিম্নরূপ:
নিয়ত:
নিয়ত: "নাওয়াইতু সালাতুত তাহাজ্জুদি রাকাতাই মিনাল ফারজি লিল্লাহি তাআলা।"
অর্থ: "আমি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তাহাজ্জুদের দুই রাকাত ফরজ নামাজের নিয়ত করছি।"
কিয়াম:
কিয়াম: তাকবীরে তাহরীমা বলার পর সুরা ফাতেহা পড়া। তারপর যেকোনো সুরা পড়া।
রুকু:
রুকু: সুরা পড়া শেষ হলে রুকুতে যাওয়া। রুকুতে তিনবার "সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম" বলা।
সিজদা:
সিজদা: রুকু থেকে উঠে দুটি সিজদা করা। প্রতিটি সিজদায় তিনবার "সুবহানা রাব্বিয়াল আলা" বলা।
সিজদার মাঝখানে বসা: দুটি সিজদার মাঝখানে বসে "রব্বানা লাকাল হামদ" বলা।
দ্বিতীয় সিজদা: দ্বিতীয় সিজদা থেকে উঠে প্রথম সিজদার মতো করা।
কিয়াম:
কিয়াম: দ্বিতীয় সাজদা থেকে উঠে দ্বিতীয় রাকাতের জন্য কিয়ামে যাওয়া।
দুয়া: দ্বিতীয় রাকাতের কিয়ামে দাঁড়িয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করা।
সালাম: দুই রাকাত শেষ হলে সালাম ফেরানোর মাধ্যমে নামাজ শেষ করা।
তাহাজ্জুদ নামাজের রাকাত সংখ্যা:
তাহাজ্জুদ নামাজের রাকাত সংখ্যা নির্দিষ্ট নয়। তবে দুই রাকাত করে চার রাকাত থেকে শুরু করে যত রাকাত ইচ্ছা পড়া যায়। ন্যূনতম চার রাকাত পড়ার পর দুই রাকাত করে যথাযথভাবে সালাম ফেরানোর মাধ্যমে নামাজ শেষ করা উচিত।
তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত:
তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত অনেক। এ নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়। এছাড়াও, তাহাজ্জুদ নামাজে পাপের মাফ, দোয়া কবুল ও রিজিকের বরকত লাভের আশা করা যায়।
তাহাজ্জুদ নামাজ আদায়ের জন্য নিম্নলিখিত নিয়মগুলো অনুসরণ করা যেতে পারে:
- বিছানা থেকে উঠে অজু করা।
- দুই রাকাত নফল নামাজ পড়া।
- এরপর কুরআন তিলাওয়াত করা।
- আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা, দুআ ও ইস্তেগফার করা।
- প্রয়োজনে অন্যান্য নফল নামাজ পড়া।
তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নত নাকি নফল?
তাহাজ্জুদ নামাজ সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ। অর্থাৎ, নবী (সা.) নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়তেন এবং সাহাবীদের তা পড়ার জন্য উৎসাহিত করতেন। তবে তাহাজ্জুদ নামাজ ফরজ নয়।
হাদীসে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, "তোমরা তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ো, কারণ তা তোমাদের পিতা আদমের সুন্নাত।" (বুখারী ও মুসলিম)
তাহাজ্জুদ নামাজের সূরা
তাহাজ্জুদ নামাজের সূরা নির্দিষ্ট নয়। তবে তাহাজ্জুদ নামাজে কেরাত যথাসম্ভব লম্বা করে পড়া উচিত। এছাড়াও, তাহাজ্জুদ নামাজে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা, দুআ ও ইস্তেগফার করা উচিত।
তাহাজ্জুদ নামাজে পড়ার জন্য কিছু সুরার উদাহরণ নিম্নরূপ:
- সূরা আল-বাকারাহ
- সূরা আল-ইমরান
- সূরা আল-আন'আম
- সূরা আল-ইসরা
- সূরা আল-মুমিনুন
- সূরা আল-ফুরকান
- সূরা আল-আশরাফ
- সূরা আল-আম্বিয়া
- সূরা আল-হাজ্জ
- সূরা আল-মুমিনুন
তাহাজ্জুদ নামাজে যেকোনো সুরা পড়া যায়। তবে দীর্ঘ সূরা পড়া উত্তম। এছাড়াও, তাহাজ্জুদ নামাজে কুরআনের বিভিন্ন সূরার আয়াত একত্র করে পড়া যেতে পারে।
মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম
মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম পুরুষদের মতোই। তবে মহিলাদের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখা উচিত।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম:
- নিয়ত: "নাওয়াইতু সালাতুত তাহাজ্জুদি রাকাতাই মিনাল সুন্নাহ লিল্লাহি তাআলা।"
অর্থ: "আমি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তাহাজ্জুদের দুই রাকাত সুন্নাত নামাজের নিয়ত করছি।"
- কিয়াম:
কিয়াম: তাকবীরে তাহরীমা বলার পর সুরা ফাতেহা পড়া। তারপর যেকোনো সুরা পড়া।
- রুকু:
রুকু: সুরা পড়া শেষ হলে রুকুতে যাওয়া। রুকুতে তিনবার "সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম" বলা।
- সিজদা:
সিজদা: রুকু থেকে উঠে দুটি সিজদা করা। প্রতিটি সিজদায় তিনবার "সুবহানা রাব্বিয়াল আলা" বলা।
সিজদার মাঝখানে বসা: দুটি সাজদার মাঝখানে বসে "রব্বানা লাকাল হামদ" বলা।
দ্বিতীয় সিজদা: দ্বিতীয় সিজদা থেকে উঠে প্রথম সাজদার মতো করা।
- কিয়াম:
কায়াম: দ্বিতীয় সাজদা থেকে উঠে দ্বিতীয় রাকাতের জন্য কিয়ামে যাওয়া।
দুয়া: দ্বিতীয় রাকাতের কিয়ামে দাঁড়িয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করা।
সালাম: দুই রাকাত শেষ হলে সালাম ফেরানোর মাধ্যমে নামাজ শেষ করা।
মহিলাদের তাহাজ্জুদ নামাজের কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত:
-
মহিলারা ঘরে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়তে পারেন।
-
মহিলারা তাহাজ্জুদ নামাজের জন্য বিশেষ পোশাক পরতে পারেন।
-
মহিলারা তাহাজ্জুদ নামাজের সময় চোখে পর্দা করতে পারেন।
-
মহিলারা তাহাজ্জুদ নামাজের সময় আওয়াজ নিচু করে পড়তে পারেন।
-
মহিলারা তাহাজ্জুদ নামাজের সময় ঘুম থেকে উঠে অজু করে নামাজ পড়তে পারেন।
-
মহিলারা তাহাজ্জুদ নামাজের সময় কুরআন তিলাওয়াত করতে পারেন।
-
মহিলারা তাহাজ্জুদ নামাজের সময় আল্লাহর কাছে দোয়া করতে পারেন।
তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত
তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত অনেক। এ নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়। এছাড়াও, তাহাজ্জুদ নামাজে পাপের মাফ, দোয়া কবুল ও রিজিকের বরকত লাভের আশা করা যায়।
তাহাজ্জুদ নামাজের কিছু ফজিলত নিম্নরূপ:
- আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়: তাহাজ্জুদ নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলা যায়।
- পাপের মাফ লাভ করা যায়: তাহাজ্জুদ নামাজের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার গুনাহ মাফ করে দেন।
- দোয়া কবুল হয়: তাহাজ্জুদ নামাজের সময় করা দোয়া আল্লাহ তাআলা কবুল করেন।
- রিজিকের বরকত লাভ হয়: তাহাজ্জুদ নামাজের মাধ্যমে বান্দার রিজিকে বরকত হয়।
- আল্লাহর রহমত লাভ হয়: তাহাজ্জুদ নামাজের মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর রহমত লাভ করে।
- জান্নাতের সুসংবাদ পাওয়া যায়: রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "যে ব্যক্তি তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, সে জান্নাতে যাবে।" (বুখারী ও মুসলিম)
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত আরবিতে বাংলা উচ্চারণ
তাহাজ্জুদ নামাজের বাংলা নিয়ত
- নিয়তটি অবশ্যই আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য হতে হবে।
- নিয়তটি স্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট হতে হবে।
- নিয়তটি মনে মনে করাই যথেষ্ট, তবে উচ্চারণ করে নিয়ত করলে ভালো।
তাহাজ্জুদ নামাজ কত রাকাত?
তাহাজ্জুদ নামাজের রাকাত সংখ্যা নির্দিষ্ট নয়। দুই রাকাত থেকে শুরু করে যত রাকাত ইচ্ছা পড়া যায়। তবে ন্যূনতম চার রাকাত পড়ার পর বিতর নামাজ পড়া উত্তম।
হাদীসে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কখনও চার রাকাত, কখনও ছয় রাকাত, কখনও আট রাকাত, কখনও দশ রাকাত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়তেন।
তাহাজ্জুদ নামাজের রাকাত সংখ্যা নির্ধারণের ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো বিবেচনা করা যেতে পারে:
- সামর্থ্য: যে ব্যক্তির যথেষ্ট সময় ও সামর্থ্য আছে, সে বেশি রাকাত পড়তে পারে।
- অবস্থা: যে ব্যক্তির অসুস্থতা বা অন্য কোনো কারণে কম রাকাত পড়া সম্ভব, সে কম রাকাত পড়তে পারে।
- নিয়মিততা: নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার জন্য কম রাকাত পড়া ভালো।
তাহাজ্জুদ নামাজের রাকাত সংখ্যা নির্ধারণের ক্ষেত্রে ব্যক্তির ব্যক্তিগত অবস্থা বিবেচনা করা উচিত।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম মিজানুর রহমান আজহারী
মিজানুর রহমান আজহারী তার একটি ওয়াজে তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি বলেন, তাহাজ্জুদ নামাজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এ নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়।
মিজানুর রহমান আজহারী তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম নিম্নরূপ বর্ণনা করেছেন:
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত:
- নিয়ত: "আমি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য দুই রাকাত তাহাজ্জুদের নিয়ত করছি।"
উচ্চারণ: "নাওয়াইতু সালাতুত তাহাজ্জুদি রাকাতাই মিনাল সুন্নাহ লিল্লাহি তাআলা।"
অর্থ: "আমি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তাহাজ্জুদের দুই রাকাত সুন্নাত নামাজের নিয়ত করছি।"
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ত মনে মনে করাই যথেষ্ট। তবে উচ্চারণ করে নিয়ত করলে ভালো।
তাহাজ্জুদ নামাজের নামাজের নিয়ম:
- কিয়াম:
কিয়াম: তাকবীরে তাহরীমা বলার পর সুরা ফাতেহা পড়া। তারপর যেকোনো সুরা পড়া।
- রুকু:
রুকু: সুরা পড়া শেষ হলে রুকুতে যাওয়া। রুকুতে তিনবার "সুবহানা রাব্বিয়াল আযীম" বলা।
- সিজদা:
সিজদা: রুকু থেকে উঠে দুটি সিজদা করা। প্রতিটি সিজদায় তিনবার "সুবহানা রাব্বিয়াল আলা" বলা।
সিজদার মাঝখানে বসা: দুটি সিজদার মাঝখানে বসে "রব্বানা লাকাল হামদ" বলা।
দ্বিতীয় সিজদা: দ্বিতীয় সিজদা থেকে উঠে প্রথম সিজদার মতো করা।
- কিয়াম:
কায়াম: দ্বিতীয় সিজদা থেকে উঠে দ্বিতীয় রাকাতের জন্য কিয়ামে যাওয়া।
দুয়া: দ্বিতীয় রাকাতের কিয়ামে দাঁড়িয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করা।
সালাম: দুই রাকাত শেষ হলে সালাম ফেরানোর মাধ্যমে নামাজ শেষ করা।
তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত:
তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত অনেক। এ নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়। এছাড়াও, তাহাজ্জুদ নামাজে পাপের মাফ, দোয়া কবুল ও রিজিকের বরকত লাভের আশা করা যায়।
তাহাজ্জুদ নামাজের সময়:
তাহাজ্জুদ নামাজের সর্বোত্তম সময় হচ্ছে রাতের শেষ তৃতীয়াংশ। তবে এ নামাজ যেকোনো সময় পড়া যায়।
মিজানুর রহমান আজহারী বলেন, তাহাজ্জুদ নামাজ একটি বরকতের নামাজ। নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়লে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায় এবং পার্থিব ও পরকালীন জীবনে সুফল লাভ করা যায়।
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়ম সম্পর্কে মিজানুর রহমান আজহারীর ওয়াজটি দেখতে নিচের লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন:
https://www.youtube.com/watch?v=HEpHAf6mjS8
তাহাজ্জুদ নামাজের ফজিলত অনেক। এ নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়। এছাড়াও, তাহাজ্জুদ নামাজে পাপের মাফ, দোয়া কবুল ও রিজিকের বরকত লাভের আশা করা যায়।
তাহাজ্জুদ নামাজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। নিয়মিত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা এবং পার্থিব ও পরকালীন জীবনে সুফল লাভ করা সম্ভব।
tags: bangla natok,bangla new natok,bangla natok 2022,bangla news,natok bangla,bangla cartoon,bangla song,bangla new natok 2022,bangla news today,latest bangla news,bangla tv news,all bangla news,bangla,bangla news live,new bangla natok,bangla animation,bangla news update,bangla golpo,bangla status,bangla stores,new natok bangla 2022,bangla natok 2022 new,poster bangla natok,bangla movie,bangla funny facebook post,bangla animation golpo