আজকে তেলের দাম - তেল হল একটি জৈব পদার্থ যা সাধারণত উদ্ভিদ বা প্রাণী থেকে পাওয়া যায়। এটি একটি তরল পদার্থ যা সাধারণ তাপমাত্রায় তরল থাকে। তেল বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে জ্বালানি, খাবার, প্রসাধনী এবং ওষুধ।
তেলের বিভিন্ন প্রকার
তেলের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:
উদ্ভিজ্জ তেল: উদ্ভিদের বীজ, বাদাম বা ফল থেকে পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, সয়াবিন তেল, সূর্যমুখী তেল, তিলের তেল, নারকেল তেল এবং জলপাই তেল।
প্রাণীজ তেল: প্রাণীদের শরীর থেকে পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, মাখন, ঘি, গরুর চর্বি এবং শুয়োরের চর্বি।
খনিজ তেল: মৃত উদ্ভিদ এবং প্রাণী থেকে পাওয়া যায়। এটি পেট্রোল, ডিজেল, কেরোসিন এবং অন্যান্য জ্বালানির একটি প্রধান উৎস।
এই তেলগুলি বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়, যার মধ্যে রয়েছে জ্বালানি, খাদ্য, প্রসাধনী এবং ওষুধ।
পেট্রোল তেলের দাম
বাংলাদেশে পেট্রোল তেলের দাম প্রতি লিটার ১২৫ টাকা। এই দাম বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) দ্বারা নির্ধারিত।
আন্তর্জাতিক বাজারে পেট্রোল তেলের দামও আজ কিছুটা বেড়েছে। আজ সকালে ব্রেন্ট ক্রুডের দাম প্রতি ব্যারেল ১০০.৪৫ মার্কিন ডলার এবং ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম প্রতি ব্যারেল ৯৬.৫৫ মার্কিন ডলার। এই দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে হামাস-ইসরায়েল সংকটে সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কাকে উল্লেখ করা হচ্ছে।
তেলের দাম আগামীতে বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ বিশ্বব্যাপী অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের ফলে জ্বালানির চাহিদা বাড়ছে। এছাড়াও, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে তেলের সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে।
আর এফ এল পড়ার টেবিলের দাম
ছোট শিশুদের জন্য তাই সেরকমই কিছু আর এফ এল পড়ার টেবিল হচ্ছে RFL High Baby Reading Table
বাংলাদেশে ডিজেল তেলের দাম প্রতি লিটার ১০৯ টাকা। এই দাম বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) দ্বারা নির্ধারিত।
আন্তর্জাতিক বাজারে ডিজেল তেলের দামও আজ কিছুটা বেড়েছে। আজ সকালে ব্রেন্ট ক্রুডের দাম প্রতি ব্যারেল ১০০.৪৫ মার্কিন ডলার এবং ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম প্রতি ব্যারেল ৯৬.৫৫ মার্কিন ডলার। এই দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে হামাস-ইসরায়েল সংকটে সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কাকে উল্লেখ করা হচ্ছে।
তেলের দাম আগামীতে বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ বিশ্বব্যাপী অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের ফলে জ্বালানির চাহিদা বাড়ছে। এছাড়াও, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে তেলের সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে।
ডিজেল তেল একটি গুরুত্বপূর্ণ জ্বালানি যা পরিবহন, শিল্প এবং কৃষি কাজে ব্যবহৃত হয়। ডিজেল তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে এই খাতগুলিতে ব্যয় বেড়ে যেতে পারে।
ডিজেল তেলের দাম বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:
তেলের চাহিদা ও সরবরাহ: তেলের চাহিদা বৃদ্ধি পেলে দাম বাড়তে পারে। অন্যদিকে, তেলের সরবরাহ বৃদ্ধি পেলে দাম কমতে পারে।
আন্তর্জাতিক বাজারের দাম: আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি পেলে বাংলাদেশেও দাম বাড়তে পারে।
কর এবং অন্যান্য চার্জ: সরকার ডিজেল তেলের উপর কর এবং অন্যান্য চার্জ আরোপ করতে পারে, যার ফলে দাম বাড়তে পারে।
ডিজেল তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে নিম্নলিখিত প্রভাবগুলি হতে পারে:
পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি: ডিজেল তেল পরিবহন শিল্পের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ জ্বালানি। ডিজেল তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।
শিল্প ব্যয় বৃদ্ধি: ডিজেল তেল শিল্পের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ জ্বালানি। ডিজেল তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে শিল্প ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।
কৃষি ব্যয় বৃদ্ধি: ডিজেল তেল কৃষি কাজে ব্যবহৃত হয়। ডিজেল তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে কৃষি ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।
বছরের পর বছর দাম বৃদ্ধি: তেলের দাম বছরের পর বছর ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে।
কেরোসিন তেলের দাম
বাংলাদেশে কেরোসিন তেলের দাম প্রতি লিটার ১০৯ টাকা। এই দাম বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) দ্বারা নির্ধারিত।
আন্তর্জাতিক বাজারে কেরোসিন তেলের দামও আজ কিছুটা বেড়েছে। আজ সকালে ব্রেন্ট ক্রুডের দাম প্রতি ব্যারেল ১০০.৪৫ মার্কিন ডলার এবং ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম প্রতি ব্যারেল ৯৬.৫৫ মার্কিন ডলার। এই দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে হামাস-ইসরায়েল সংকটে সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কাকে উল্লেখ করা হচ্ছে।
কেরোসিন তেল একটি জ্বালানি যা রান্না, আলো এবং অন্যান্য উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। কেরোসিন তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে এই খাতগুলিতে ব্যয় বেড়ে যেতে পারে।
কেরোসিন তেলের দাম বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:
তেলের চাহিদা ও সরবরাহ: তেলের চাহিদা বৃদ্ধি পেলে দাম বাড়তে পারে। অন্যদিকে, তেলের সরবরাহ বৃদ্ধি পেলে দাম কমতে পারে।
আন্তর্জাতিক বাজারের দাম: আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি পেলে বাংলাদেশেও দাম বাড়তে পারে।
কর এবং অন্যান্য চার্জ: সরকার কেরোসিন তেলের উপর কর এবং অন্যান্য চার্জ আরোপ করতে পারে, যার ফলে দাম বাড়তে পারে।
কেরোসিন তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে নিম্নলিখিত প্রভাবগুলি হতে পারে:
রান্নার খরচ বৃদ্ধি: কেরোসিন তেল রান্নার জন্য ব্যবহৃত হয়। কেরোসিন তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে রান্নার খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে।
আলোর খরচ বৃদ্ধি: কেরোসিন তেল আলোর জন্য ব্যবহৃত হয়। কেরোসিন তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে আলোর খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে।
অন্যান্য উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত কেরোসিনের দাম বৃদ্ধি: কেরোসিন তেল অন্যান্য উদ্দেশ্যেও ব্যবহৃত হয়। কেরোসিন তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে এই উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত কেরোসিনের দামও বৃদ্ধি পেতে পারে।
বাংলাদেশে কেরোসিন তেলের দাম ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে প্রতি লিটার ৮০ টাকা থেকে ১০৯ টাকায় বৃদ্ধি করা হয়েছিল।
অকটেন তেলের দাম
বাংলাদেশে অকটেন তেলের দাম প্রতি লিটার ১২৫ টাকা। এই দাম বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) দ্বারা নির্ধারিত।
আন্তর্জাতিক বাজারে অকটেন তেলের দামও আজ কিছুটা বেড়েছে। আজ সকালে ব্রেন্ট ক্রুডের দাম প্রতি ব্যারেল ১০০.৪৫ মার্কিন ডলার এবং ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম প্রতি ব্যারেল ৯৬.৫৫ মার্কিন ডলার। এই দাম বৃদ্ধির কারণ হিসেবে হামাস-ইসরায়েল সংকটে সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কাকে উল্লেখ করা হচ্ছে।
অকটেন তেল একটি জ্বালানি যা গাড়ি এবং অন্যান্য যানবাহনের জন্য ব্যবহৃত হয়। অকটেন তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।
অকটেন তেলের দাম বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:
তেলের চাহিদা ও সরবরাহ: তেলের চাহিদা বৃদ্ধি পেলে দাম বাড়তে পারে। অন্যদিকে, তেলের সরবরাহ বৃদ্ধি পেলে দাম কমতে পারে।
আন্তর্জাতিক বাজারের দাম: আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম বৃদ্ধি পেলে বাংলাদেশেও দাম বাড়তে পারে।
কর এবং অন্যান্য চার্জ: সরকার অকটেন তেলের উপর কর এবং অন্যান্য চার্জ আরোপ করতে পারে, যার ফলে দাম বাড়তে পারে।
অকটেন তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে নিম্নলিখিত প্রভাবগুলি হতে পারে:
পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি: অকটেন তেল গাড়ি এবং অন্যান্য যানবাহনের জন্য ব্যবহৃত হয়। অকটেন তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি: পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধির ফলে জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।
বাংলাদেশে অকটেন তেলের দাম ২০২২ সালের অক্টোবর মাসে প্রতি লিটার ৮০ টাকা থেকে ১২৫ টাকায় বৃদ্ধি করা হয়েছিল।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) প্রতি মাসে তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করে।
সিসা তেলের দাম কত - সিসা তেল হল একটি হারবাল তেল যা চুলের যত্নে ব্যবহৃত হয়। এটি নারিকেল তেল এবং বিভিন্ন হার্বের মিশ্রণে তৈরি করা হয়।
সিসা তেলের উপাদানগুল
সিসা তেল হল একটি হারবাল তেল যা চুলের যত্নে ব্যবহৃত হয়। এটি নারিকেল তেল এবং বিভিন্ন হার্বের মিশ্রণে তৈরি করা হয়। সিসা তেলের উপাদানগুলির মধ্যে রয়েছে:
নারিকেল তেল: নারিকেল তেল চুলকে ময়েশ্চারাইজ করে এবং চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।
শিশা: শিশা চুলের বৃদ্ধি এবং ঘনত্ব উন্নত করতে সাহায্য করে।
আমলা: আমলা চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে সাহায্য করে।
মেথি: মেথি চুলের রুক্ষতা এবং শুষ্কতা কমাতে সাহায্য করে।
হলুদ: হলুদ চুলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
সিসা তেলের দাম কত
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি) এর তথ্য অনুযায়ী, সিসা তেলের দাম প্রতি লিটারে ১০৩ টাকা। এই দামটি ডিপো থেকে ৪০ কিলোমিটারের মধ্যে ভোক্তা পর্যায়ে খুচরা মূল্য। ডিপো থেকে ৪০ কিলোমিটারের বাইরে সিসা তেলের দাম আরও বেশি হতে পারে।
সিসা তেল একটি তরল জ্বালানি যাতে কেরোসিন, তেল এবং সিসার মিশ্রণ থাকে। এটি মূলত বিভিন্ন ধরনের ইঞ্জিন, জেনারেটর এবং হিটারে ব্যবহৃত হয়। সিসা তেলের দাম বিশ্ববাজারে তেলের দামের উপর নির্ভর করে।
বাংলাদেশে সিসা তেলের দাম নিম্নরূপ:
ডিপো থেকে ৪০ কিলোমিটারের মধ্যে ভোক্তা পর্যায়ে খুচরা মূল্য: প্রতি লিটারে ১০৩ টাকা
ডিপো থেকে ৪০ কিলোমিটারের বাইরে ভোক্তা পর্যায়ে খুচরা মূল্য: আরও বেশি হতে পারে
সিসা তেলের দাম সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য আপনি বিপিসি এর ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।
সিসা তেলের উপকারিতা
সিসা তেলের বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:
জ্বালানির দক্ষতা বাড়ায়: সিসা তেল একটি ভারী তেল যা অন্যান্য ধরনের তেলের তুলনায় বেশি জ্বালানি দক্ষ। এটি ইঞ্জিন এবং অন্যান্য জ্বালানি-চালিত যন্ত্রপাতিগুলিতে আরও বেশি দক্ষতা প্রদান করে।
শক্তি বাড়ায়: সিসা তেল ইঞ্জিনকে আরও বেশি শক্তি প্রদান করে। এটি বিশেষ করে ভারী দায়িত্বের ইঞ্জিনগুলির জন্য উপকারী।
ক্ষয় রোধ করে: সিসা তেল ইঞ্জিন এবং অন্যান্য জ্বালানি-চালিত যন্ত্রপাতিগুলিতে ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে। এটি ইঞ্জিনের জীবনকাল বাড়ায়।
অবশিষ্ট জ্বালানি কমায়: সিসা তেল ইঞ্জিন থেকে অবশিষ্ট জ্বালানি কমায়। এটি পরিবেশের জন্য উপকারী।
দাম কম: সিসা তেল অন্যান্য ধরনের তেলের তুলনায় কম দামি। এটি এটিকে একটি সাশ্রয়ী মূল্যের বিকল্প করে তোলে।
উপসংহার :
তেল এবং সিসা তেল দুটি ভিন্ন ধরনের তেল। তেল একটি সাধারণ তেল যা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়, যেখানে সিসা তেল একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়, যা হল জ্বালানি হিসেবে। তেল এবং সিসা তেলের দাম বিশ্ববাজারে তেলের দামের উপর নির্ভর করে।
সিসা তেলের ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিরাপত্তার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।